রপ্তানিযোগ্য বারি পানিকচু-৩ অর্থনৈতিক সম্ভাবনাময় সবজি প্রসঙ্গঃ উৎপাদন খরচের পাঁচগুণ মুনাফা অর্জন করা যায়
প্রকাশন তারিখ
: 2021-04-04
পুষ্টি তথ্য মতে সুস্থ্য থাকার জন্য প্রতিদিন ২২০-২৫০ শাক-সবজি খেতে হয়। কারন তাজা শাক-সবজিতে এন্টিঅক্্িরডেন্ট থাকায় মানব দেহে নানা জলিল রোগ সৃষ্টি করতে দেয়না। বিশেষ করে কন্দাল জাতীয় ফসল কচুতে ফাইবার ও অন্যন্য পুষ্টি উপাদান অধিক পরিমানে থাকায় কচু ও লতির দেশে বিদেশে প্রচুর চাহিদা রয়েছে। কুমিল্লার চান্দিনা ও বরুড়া এলায় কচুর চাষ বেশী হয়ে থাকে। উৎপাদিত লতি বিভিন্ন ব্যবসায়িরা দেশে বিদেশে সরবরাহ করার জন্য স্থানীয় বাজার ও কৃষকের নিকট হতেই ক্রয় করে নিয়ে যান। বরুড়ার কৃষক আনোয়ার হোসেন ও অন্যান্য কৃষকের সাথে কথা বলে জানা জায় কচু এমন একটি ফসল যার জন্য বিশ হাজার টাকা খরচ করে এক লাখ হতে এক লাখ বিশ হাজার টাকার অধিক বিক্রি করা যায়। সব সমই আমরা কচুর চাষ করে লাভবান হচ্ছি। কৃষকের সার্বিক বিষয়কে গুরুত্ব দিয়ে এবং কৃষকরা যেন আরো উন্নত পযুক্তি গ্রহন করে বিষমুক্ত পুদ্ধিতিতে কচু ও কচুর লতি উৎপাদন করে রপ্তানি কার্যক্রম অব্যাহত রাখতে পারে তা বিবেচনায় রেখে, ‘কন্দাল ফসল উন্নয়ন প্রকল্প’ এর আর্থিক সহযোগীয় কুমিল্লা বরুড়া শরাপতি বøকে বারি পানিকচু-৩ এর প্রদর্শনী প্রদান করা হয়। প্রদর্শনী পর্যবেক্ষণ করার জন্য গত ২৭/৩/২০২১ তারিখে গিয়েছিলেন- মোঃ জালাল আহমেদ, যুগ্মসচিব, কৃষি, পানি সম্পদ ও পল্লী প্রতিষ্ঠান বিভাগ, পরিকল্পনা কমিশন। মোঃ সামসুল আলম, পরিচালক (ভারপ্রাপ্ত), উদ্ভিদ সংগনিরোধ উইং, খামারবাড়ি, ঢাকা। মোঃ মিজানুর রহমান, উপ-পরিচালক, কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তর, কুমিল্লা। মোখলেছুর রহমান, প্রকল্প পরিচালক, কন্দাল ফসল উন্নয়ন প্রকল্প। এ সময় আরো উপস্থিত ছিলেন- বরুড়া উপজেলার কৃষি অফিসার, মোঃ নজরুল ইসলাম। মোছা: ফারহানা ইয়াছমিন, অতিরিক্ত উপ-প্রকল্প পরিচালক (মনিটরিং), কন্দাল ফসল উন্নয়ন প্রকল্প। আহমেদ রিজভী, সংগনিরোধ কীটতত্ত¡বিদ।