মসলা নিত্য প্রয়োজনীয় পণ্য। তাই অন্য ফসলের পাশাপাশি এর আবাদ বাড়াতে হবে। ২৬ অক্টোবর বরিশালের রহমতপুরের আরএআরএস’র সেমিনারকক্ষে মসলা ফসলের প্রযুক্তি সম্প্রসারণের লক্ষ্যে গবেষণা-স¤প্রসারণ-কৃষক সন্নিবদ্ধ শীর্ষক কর্মশালায় প্রধান অতিথির বক্তৃতায় বাংলাদেশ কৃষি গবেষণা ইনস্টিটিউটের (বিএআরআই) মহাপরিচালক ড. দেবাশীষ সরকার এসব কথা বলেন। তিনি আরো বলেন, গবেষকের উদ্ভাবিত জাতগুলো সম্প্রসারণের মাধ্যমে কৃষকের মাঠে পৌঁছে যায়। এই চ্যানেল যত শক্তিশালী হবে কৃষি হবে তত সমৃদ্ধ। আমরা খাদ্য ও পুষ্টির সমন্বেয় ব্রতী হই। উন্নত কৃষি বিনির্মানে দেশ গড়ি। তাহলেই নিজেরা সম্পদশালী হব।
আঞ্চলিক কৃষি গবেষণা কেন্দ্র (আরএআরএস) আয়োজিত এ অনুষ্ঠানে সভাপতিত্ব করেন আয়োজক প্রতিষ্ঠানের মুখ্য বৈজ্ঞানিক কর্মকর্তা মো. রফি উদ্দিন। বিশেষ অতিথি ছিলেন বিএআরআই’র পরিচালক (প্রশিক্ষণ ও যোগাযোগ) ড. মুহাম্মদ সামসুল আলম এবং কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তর (ডিএই) বরিশাল অঞ্চলের অতিরিক্ত পরিচালক মো. তাওফিকুল আলম।
মসলা গবেষণা কেন্দ্রের ঊধর্বতন মুখ্য বৈজ্ঞানিক কর্মকর্তা ড. মো. আশিকুল ইসলাম নিরুর সঞ্চালনায় অনুষ্ঠানে অন্যান্যর মধ্যে বক্তব্য রাখেন মসলা গবেষণা কেন্দ্রের মুখ্য বৈজ্ঞানিক কর্মকর্তা ড. মো. হামিম রেজা, বাংলাদেশ কৃষি উন্নয়ন কর্পোরেশনের (বিএডিসি) যুগ্ম পরিচালক ড. মো. মিজানুর রহমান, বিএআরআই পটুয়াখালীর সরেজমিন গবেষণা বিভাগের প্রধান বৈজ্ঞানিক কর্মকর্তা ড. মো. সািহদুল ইসলাম খান, আরএআরএস’র প্রধান বৈজ্ঞানিক কর্মকর্তা ড. আলিমুর রহমান, ডিএই বরগুনার অতিরিক্ত উপপরিচালক এস এম বদরুল আলম, ডিএই বরিশালের অতিরিক্ত উপপরিচালক মোসাম্মৎ মরিয়ম, বাংলাদেশ পরমাণু কৃষি গবেষণা কেন্দ্রের ঊধর্বতন বৈজ্ঞানিক কর্মকর্তা ড. ছায়মা খাতুন, মসলা গবেষণা কেন্দ্রের এসএসও ড. মো মাসুদ আলম প্রমুখ।
অনুষ্ঠানে কৃষি সংশ্লিষ্ট সরকারি-বেসরকারি বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানের কর্মকর্তা এবং কৃষকসহ ১০০ জন অংশগ্রহণকারী উপস্থিত ছিলেন।