Wellcome to National Portal
কৃষি তথ্য সার্ভিস (এআইএস) গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকার
Text size A A A
Color C C C C

সর্ব-শেষ হাল-নাগাদ: ২৭ জুলাই ২০১৭

বরিশালে চাষি পর্যায়ে উন্নতমানের বীজ উৎপাদন, সংরক্ষণ ও বিতরণের ওপর কর্মশালা অনুষ্ঠিত


প্রকাশন তারিখ : 2017-07-25

চাষি পর্যায়ে উন্নতমানের ধান, গম ও পাট বীজ উৎপাদন, সংরক্ষণ ও বিতরণ (দ্বিতীয় পর্যায়) প্রকল্পের উদ্যোগে দিনব্যাপি এক আঞ্চলিক কর্মশালা আজ (২৪ জুলাই) বরিশালের সাগরদিস্থ ব্রি’র সম্মেলনকক্ষে অনুষ্ঠিত হয়। প্রকল্প পরিচালক মো. ছারওয়ার জাহানের সভাপতিত্বে এ উপলক্ষে এক আলোচনা সভায় প্রধান অতিথি ছিলেন কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তর (ডিএই) বরিশাল অঞ্চলের অতিরিক্ত পরিচালক মো. ওমর আলী শেখ। তিনি বলেন, মাঠে এখন ফলন্ত আউশ ধানের পাশাপাশি আমনের বীজতলা রয়েছে। যেহেতু প্রচুর পরিমাণে বৃষ্টি হচ্ছে। প্রাকৃতিক দুর্যোগ হলে ফসল নষ্ট হতে পারে। সে কারণে সবসময় আমাদের সতর্ক থাকতে হবে। তিনি নারিকেলের ‘অপি ভ্যারাইটি’ সম্পর্কে বলেন, খাটো জাতের নারিকেল বর্তমান সরকারের একটি অগ্রাধিকার প্রকল্প। উপকূলীয় অঞ্চলে এ জাতের নারিকেল চাষে যথেষ্ঠ সম্ভাবনা বিরাজমান। তাই এ বিষয়টিকে অতি গুরুত্বের সাথে দেখতে হবে। অভিজ্ঞতা এবং মাঠের বাস্তবতা তুলে ধরে প্রকল্পের কর্মপরিকল্পনা প্রণয়নে সহায়তা করতে তিনি সংশ্লিষ্ট সকলকে আহ্বান জানান। বরিশাল সদরের কৃষি সম্প্রসারণ অফিসার মেহের মালিকার সঞ্চালনায় অনুষ্ঠানে অন্যদের মধ্যে বক্তব্য রাখেন কৃষি প্রশিক্ষণ ইনস্টিটিউটের (এটিআই) অধ্যক্ষ আবদুর রাজ্জাক, ডিএই বরিশালের উপপরিচালক রমেন্দ্র নাথ বাড়ৈ, ডিএই পিরোজপুরের উপপরিচালক মো. আবুল হোসেন তালুকদার, ঝালকাঠির উপপরিচালক শেখ আবু বকর সিদ্দিক, বরগুনার উপপরিচালক সাইনুর আজম খান, উপপ্রকল্প পরিচালক সুরজিত সাহা রায়, বাংলাদেশ ধান গবেষণা ইনস্টিটিউটের (ব্রি) প্রধান বৈজ্ঞানিক কর্মকর্তা ড. মোহাম্মদ হোসেন, আঞ্চলিক কৃষি গবেষণা কেন্দ্রের প্রধান বৈজ্ঞানিক কর্মকর্তা ড. মো. গোলাম কিবরিয়া, বাংলাদেশ কৃষি উন্নয়ন কর্পোরেশনের যুগ্ম পরিচালক ড. একেএম মিজানুর রহমান, ডিএই বরিশালের অতিরিক্ত উপপরিচালক মাহমুদুল ফারুক, পটুয়াখালীর অতিরিক্ত উপপরিচালক মো. আবদুল অদুদ খান প্রমুখ। কর্মশালার কারিগরী সেশনে প্রকল্পের চলতি বছরের জেলাওয়ারী কর্মকান্ড এবং প্রকল্পের তৃতীয় পর্যায়ের কর্মপরিকল্পনা  পাওয়ার পয়েন্টের মাধ্যমে উপস্থাপন করা হয়। এতে কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তর, ব্রি, বারি, কৃষি তথ্য সার্ভিস, বিএডিসি, এটিআই, বীজ প্রত্যয়ন এজেন্সি, বিজেআরআই, হর্টিকালচার সেন্টারসহ কৃষিসংশ্লিষ্ট প্রতিষ্ঠানের ১০০ জন কর্মকর্তা অংশগ্রহণ করেন।