কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তর, কুমিল্লা অঞ্চলের আয়োজনে, বাংলাদেশ পরমাণু কৃষি গবেষণা ইনস্টিটিউট এর সভাকক্ষে, ৮/৪/১৯ তারিখে, ন্যাশনাল এগ্রিকালচারাল টেকনোলজি প্রোগ্রাম ফেইজ-২ প্রজেক্ট (এনএটিপি-২) এর অর্থায়নে, রিজিওনাল প্রোগ্রেস ২০১৮-১৯ এর এক দিনের রিভিউ ওয়ার্কসপ, অনুষ্ঠিত হয়। কুমিল্লা ও সিলেট অঞ্চলের কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তর, গবেষণা প্রতিষ্ঠান, প্রাণিসম্পদ অধিদপ্তর, মৎস্য অধিদপ্তর এর বিভাগীয় কর্মকর্তা ও এনএটিপি প্রকল্প ভুক্ত সকল কর্মকর্তাগণ কর্মশালায় অংশগ্রহন করেন। গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকার এর ‘‘ন্যাশনাল এগ্রিকালচারাল টেকনোলজি প্রোগ্রাম-ফেইজ-২ প্রজেক্ট (এনএটিপি-২)’’ কৃষি সেক্টরের একটি বৃহৎ দীর্ঘমেয়াদী প্রকল্প যা ৫৭টি জেলার ২৭০টি উপজেলায় বাস্তবায়নাধীন রয়েছে। কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তর, মৎস্য অধিদপ্তর, প্রাণিসম্পদ অধিদপ্তর, বাংলাদেশ কৃষি গবেষণা কাউন্সিল এবং কৃষি মন্ত্রণালয়ের আওতাধীন প্রজেক্ট ম্যানেজমেন্ট ইউনিট এর সমন্বয়ে দেশের খাদ্য ও পুষ্টির চাহিদা মিটিয়ে এবং দেশের কৃষকদের আর্থসামজিক সমৃদ্ধি বাস্তবায়ন করা এ কর্মশালার উদ্দেশ্যে।
কর্মশালা অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্য রাখেন- মো. আলতাবুর রহমান, অতিরিক্ত পরিচালক, কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তর, সিলেট অঞ্চল। তিনি বলেন- কৃষিতে আধুনিক তথ্য প্রযুক্তির ব্যবহার বৃদ্ধি করে কৃষক কৃষাণীদের সম্পৃক্ত করে এগিয়ে নিতে হবে। সে সাথে কৃষকের ফসলের মাঠের সমস্যা নিরুপন করে দ্রুত গতিতে সমাধানের আহবান জানান। সভাপতি হিসেবে দিকনির্দেশনামূলক বক্তব্য রাখেন- কৃষিবিদ শ্রীনিবাস দেবনাথ, অতিরিক্ত পরিচালক, কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তর, কুমিল্লা অঞ্চল। বিশেষ অতিথি ছিলেন-ড. রতন চন্দ্র দে, পরিচালক, পিআইইউ, ন্যাশনাল এগ্রিকালচারাল টেকনোলজি প্রোগ্রাম ফেইজ-২ প্রজেক্ট, খামারবাড়ি,ফার্মগেট, ঢাকা; কৃষিবিদ ফারুক আহমদ, উপপরিচালক (ওএমই), (এনএটিপি-২) খামারবাড়ি, ঢাকা। কর্মশালায় প্রযুক্তিগত সহায়তা প্রদান করেন- কৃষি তথ্য সার্ভিস, কুমিল্লা অঞ্চল। কৃষি কার্যক্রমের অগ্রগতি ও ভবিশ্যত পরিকল্পনা নিয়ে কর্মসূচি উপস্থাপনা করেন- কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তর, কুমিল্লা জেলার উপপরিচালক, কৃষিবিদ দিলীপ কুমার অধিকারী; কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তর, ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলার উপপরিচালক, কৃষিবিদ মো. আবু নাছের; কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তর, সিলেট জেলার উপপরিচালক, কৃষিবিদ মো. আবুল হাশেম; কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তর, সুনামগঞ্জ জেলার উপপরিচালক, কৃষিবিদ বশির আহমদ।