Wellcome to National Portal
কৃষি তথ্য সার্ভিস (এআইএস) গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকার
Text size A A A
Color C C C C

সর্ব-শেষ হাল-নাগাদ: ৫ ফেব্রুয়ারি ২০২০

নিম্ন উৎপাদনশীল ধানের জাত প্রত্যাহারের জন্য জাত পরীক্ষণ শীর্ষক প্রশিক্ষণ


প্রকাশন তারিখ : 2020-01-19


বীজ প্রত্যয়ন এজেন্সীর উদ্যেগে কৃষি সম্প্রসারন অধিদপ্তর, সিলেট অঞ্চলের অতিরিক্ত পরিচালকের কার্যালয়ের হলরুমে ১৪.০১.২০২০ হতে ১৬.০১.২০২০ ইং পর্যন্ত তিন দিনব্যাপী কর্মকর্তা প্রশিক্ষণের আয়োজন করা হয়। প্রশিক্ষনের মূল বিষয় ছিল নিম্ন উৎপাদনশীল ধানের জাত প্রত্যাহার করে নতুন উচ্চ উৎপাদনশীল ধানের জাত ব্যবহার করা। প্রশিক্ষনের শুরুতে কর্মসূচী পরিচালক, কৃষিবিদ জনাব রওশন আরা বলেন, যে  জাত গুলো প্রচলিত আছে সেগুলো ক্রমানয়ে রোগবালাই ও পোকামাকড় দ্বারা আক্রান্ত হয়ে বর্তমানে উৎপাদন ও অনেককাংশে হ্রাস পেয়েছে।

 

তাই বিশেষ গুনাবলী সম্পন্ন নতুন জাতগুলো  যেমন, ব্রি৭৪, ব্রি৮১, ব্রি৮২, ব্রি৮৯, জাতগুলো ব্যবহার বাড়াতে হবে অন্যাথায় উৎপাদন বৃদ্ধি করা সম্ভব নহে। তিনি আরও বলেন  বীজ প্রত্যয়ন এজেন্সির  কাজের পরিধি ডিএই এর  মাঝে সম্প্রসারণ করাই এই কর্মসূচীর প্রধান লক্ষ্য। এছাড়া তিনি নোটিফাইড ফসল ধান, গম আলু ছাড়াও অন্যান্য ফসলের সার্বিক উন্নয়নেও কাজ করার ইচ্ছা প্রকাশ করেন। সেই সাথে আরও বলেন কোন ভেজাল বীজের সন্ধান পেলেই সাথে সাথে  বীজ প্রত্যয়ন এজেন্সি সাথে যেন যোগাযোগ করা হয়। বীজ প্রত্যয়ন এজেন্সি এর উপপরিচালক ড. জাকির হোসেন বলেন, বীজ প্রত্যয়ন এজেন্সির কাজ হলো সারা দেশ ব্যাপী কৃষকের কাছে মানসম্মত বীজ সরবরাহ করা।

 

সকল বীজের মান নিয়ন্ত্রন করা দায়িত্ব কেবল মাত্র বীজ প্রত্যয়ন এজেন্সির  কিন্তু সীমাবদ্ধতা হলো শুধু মাত্র Notified ক্রপ নিয়ে কাজ করছে। তিনি আরও বলেন বীজের মান অক্ষুন্ন রাখতে মাঠ পর্যায়ে অবশ্যই Isolation distance maintain করতে হবে। এসডিজি অর্জনে বীজ প্রত্যয়ন এজেন্সিকে প্রাধান্য দিতে হবে। সেই সাথে মানসম্মত বীজ বিষয়ে জনগনকে সচেতন করতে হবে। এমনকি অসৎ বীজ ব্যবসায়ীদের আইনের মাধ্যমে প্রতিরোধ করতে হবে। বীজ প্রত্যয়ন এজেন্সির পরিচালক, কৃষিবিদ জনাব আব্দুর রাজ্জাক বলেন, বীজ প্রত্যয়ন এজেন্সির কার্যাক্রম দেশ ব্যাপী তুলে ধরতে হবে। এই জন্য জনগণকে সচেতন করতে হবে। ফসল উৎপাদনে ভাল বীজের গুরুত্ব অপরিসীম। এজন্য বীজ প্রত্যয়ন করা জরুরী।

 

খোলা বাজারে নিম্ন মানের বীজ বিক্রি বন্ধ করতে হবে। তিনি আরও বলেন আমাদের দেশে এখন পর্যন্ত ধানের অনেক জাত প্রচলিত আছে। এত গুলো জাতের দরকার নেই তাই বর্তমানে নতুন যে জাতগুলো বেড়িয়াছে যেগুলো উচ্চ ফলনশীল এবং বিশেষ গুন সমৃদ্ধ যেমন জিংক, আয়রন আছে এবং বিভিন্ন রোগবালাই ও পোকামাকড় সহনশীল সেই জাতগুলোকে  কৃষক পর্যায়ে নিয়ে যেতে হবে এবং এগুলোর চাষাবাদ বৃদ্ধি করতে হবে। তাহলেই দেশের সকল জনগনের খাদ্য চাহিদা মিটিয়ে উদ্বৃত্ত্ব দেশের বাহিরে রপ্তানী করা সম্ভব। প্রশিক্ষণের সমাপনীতে সভাপতি কৃষিবিদ জনাব শ্রী নিবাস দেবনাথ অতিরিক্ত পরিচালক ডিএই সিলেট অঞ্চল সিলেট বলেন ভাল বীজে ভাল ফলন। উৎপাদন বৃদ্ধিতে গুনগত মানসম্পন্ন বীজের বিকল্প নেই।

 

তাই বীজ আইন মেনে মানসম্পন্ন বীজ কৃষকদের দিতে হবে। নইলে ২০৩০ সাল নাগাদ আমাদের যে লক্ষ্য সেটা অর্জন করা সম্ভব হবে না বিধায় বীজ প্রত্যয়ন এজেন্সি এবং কৃষি সম্প্রসারন বিভাগ একত্রে সমন্বয় করে কাজ করে যেতে হবে।

 

 

 


COVID19 Movement Pass Online Police Clearance BD Police Help line Expatriate Cell Opinion or Complaint NIS Bangladesh Police Hot Line Number Right to Information PIMS Police Cyber Support for Women BPWN Annual Training Workshop Achievement & Success PHQ Invitation Card
Press Release Recruitment Information Procurement / Tender Notice Legal Instrument Innovation Corner Detective Magazine Bangladesh Football Club Diabetes-Covid19 Exam Results Accident Info Important Forms

Apps

icon icon icon icon icon icon