Wellcome to National Portal
কৃষি তথ্য সার্ভিস (এআইএস) গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকার
Text size A A A
Color C C C C

সর্ব-শেষ হাল-নাগাদ: ৫ মার্চ ২০২৪

অনাবাদি জমি চাষের আওতায় আনা ও ফসলি জমি রক্ষায় জেলা প্রশাসকদের সহযোগিতা চেয়েছেন কৃষিমন্ত্রী


প্রকাশন তারিখ : 2024-03-05

ঢাকা, ০৪ মার্চ ২৪

অনাবাদি জমি চাষের আওতায় আনা, ফসলি জমি রক্ষা এবং মজুতদারি রোধে জেলা প্রশাসকদের সহযোগিতা চেয়েছেন কৃষিমন্ত্রী ড. মো: আব্দুস শহীদ। আজ সোমবার সকালে ওসমানী স্মৃতি মিলনায়তনে চলমান জেলা প্রশাসক সম্মেলনে কৃষি মন্ত্রণালয় সম্পর্কিত সেশনে মন্ত্রী এ আহ্বান জানান। 

মন্ত্রী বলেন, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা সকল পতিত জমিকে আবাদের আওতায় আনার নির্দেশনা প্রদান করেছেন। প্রধানমন্ত্রীর নির্দেশনা অনুযায়ী ইতিমধ্যে চিনিকল, পাটকল, বস্ত্রকল, রেলপথ এর পতিত জমি চাষের আওতায় আনার উদ্যোগ গ্রহণ করা হয়েছে। কোন অনাবাদি জমি আমরা খালি রাখতে চাই না। পতিত জমি চাষাবাদের আওতায় আনার কার্যক্রম অব্যাহত রাখতে হবে।

তিনি বলেন, আবাদি জমির পরিমাণ দিন দিন হ্রাস পাচ্ছে। তাই অকৃষি কাজে কৃষি জমির ব্যবহার ন্যূনতম পরিমাণ নিশ্চিত করা এবং উর্বর কৃষি জমি যাতে অধিগ্রহণ না করা হয় তা লক্ষ্য রাখতে হবে। এছাড়া, তিন ফসলী জমি কৃষি কাজের জন্য সংরক্ষণ করতে হবে। কৃষি জমি সংরক্ষণের বিষয়ে আপনাদের সহযোগিতা প্রত্যাশা করছি।

মজুদদারী রোধে মনিটরিং জোরদারের আহ্বান জানিয়ে মন্ত্রী বলেন,  কৃষিপণ্য অবৈধভাবে মজুদ করে অসাধু ব্যক্তি বা প্রতিষ্ঠান রমজানসহ সারাবছর যাতে কৃত্রিম সংকট সৃষ্টি করতে না পারে, সেজন্য জেলা প্রশাসক, উপজেলা নির্বাহী অফিসার, উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা, কৃষি বিপণন অধিদপ্তর, ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণ অধিদপ্তরের সমন্বয়ে গঠিত কমিটিকে তৎপর থাকতে হবে। এ বিষয় জেলা প্রশাসকগণ বিশেষ ভূমিকা রাখতে পারেন।

কৃষি উৎপাদনের সাফল্য তুলে ধরে মন্ত্রী আরো বলেন, জলবায়ুর বিরূপ প্রভাব ও বৈশ্বিক সংকটের মধ্যেও ২০২২-২৩ অর্থবছরে চাল উৎপাদন হয়েছে ৩৯১.০২ লক্ষ মেট্রিক টন। এছাড়া অন্যান্য প্রধান প্রধান ফসলের মধ্যে ১১.৭০ লক্ষ মেট্রিক টন গম, ৬৪.৩১ লক্ষ মেট্রিক টন ভুট্টা ১১০.৮৫ লক্ষ মেট্রিক টন আলু ও ২২৫.৪১ লক্ষ মেট্রিক টন শাক-সবজি উৎপাদন হয়েছে। এছাড়া সরিষা উৎপাদন হয়েছে ১১.৬৩ লক্ষ মে. টন ও পেঁয়াজ ৩৪.৫৬ লক্ষ মে. টন। 

পরে সাংবাদিকদের সঙ্গে মতবিনিময়কালে মন্ত্রী বলেন, কৃষকেরা যাতে ক্ষতিগ্রস্ত না হয়, সেজন্য মানসম্পন্ন বীজ সরবরাহ করতে হবে। বীজ থেকে চারা না গজালে বা অঙ্কুরোদগম না হলে, দায়ী ব্যক্তিদের চরম শাস্তি দেওয়া হবে। 

বিকালে সচিবালয়ে কৃষিমন্ত্রীর সঙ্গে আন্তর্জাতিক ধান গবেষণা ইনস্টিটিউটের (ইরির) প্রতিনিধিদল এবং এশিয়া প্যাসিফিক এসোসিয়েশন অব এগ্রিকালচারাল রিসার্চ ইনস্টিটিউশন (আপারি) এর প্রতিনিধিদল পৃথক বৈঠক করেন। এছাড়া, ঢাকায় নিযুক্ত সংযুক্ত আরব আমিরাতের রাষ্ট্রদূত আব্দুল্লাহ আলি আল হামৌদি সৌজন্য সাক্ষাৎ করেন। 

ইরির হেলদিয়ার রাইস প্রগ্রামের প্রজেক্ট লিডার রাসেল রেইনকের নেতৃত্বে প্রতিনিধিদল বাংলাদেশে জিএমও গোল্ডেন রাইস জাত অবমুক্তির বিষয়ে কৃষিমন্ত্রীর সহযোগিতা কামনা করেন। তাঁরা জানান, ফিলিপাইনে গোল্ডেন রাইস চাষ হচ্ছে। এ বিষয়ে উদ্যোগ গ্রহণ করা হবে বলে জানান মন্ত্রী। এসময় বাংলাদেশ ধান গবেষণা ইনস্টিটিউটের মহাপরিচালক শাহজাহান কবীর উপস্থিত ছিলেন। 


COVID19 Movement Pass Online Police Clearance BD Police Help line Expatriate Cell Opinion or Complaint NIS Bangladesh Police Hot Line Number Right to Information PIMS Police Cyber Support for Women BPWN Annual Training Workshop Achievement & Success PHQ Invitation Card
Press Release Recruitment Information Procurement / Tender Notice Legal Instrument Innovation Corner Detective Magazine Bangladesh Football Club Diabetes-Covid19 Exam Results Accident Info Important Forms

Apps

icon icon icon icon icon icon