Wellcome to National Portal
কৃষি তথ্য সার্ভিস (এআইএস) গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকার
Text size A A A
Color C C C C

সর্ব-শেষ হাল-নাগাদ: ২২nd নভেম্বর ২০১৭

জাতীয় জৈব কৃষি নীতি-২০১৬ : প্রত্যাশা ও ভবিষ্যত পরিকল্পনা বিষয়ক সেমিনার


প্রকাশন তারিখ : 2017-11-21

বাংলাদেশ কৃষি গবেষণা ইনস্টিটিউট এর উদ্যোগে জাতীয় জৈব কৃষি নীতি-২০১৬ : প্রত্যাশা ও ভবিষ্যত পরিকল্পনা বিষয়ক সেমিনার ২১ নভেম্বর ২০১৭ খ্রিস্টাব্দ সকাল ১০ টায় বাংলাদেশ কৃষি গবেষণা কাউন্সিলের ১নং কনফারেন্স রুম, ফার্মগেট, ঢাকায় অনুষ্ঠিত হয়।

 

বাংলাদেশ কৃষি গবেষণা ইনস্টিটিউটের মহাপরিচালক ড. আবুল কালাম আযাদ এর সভাপতিত্বে প্রধান অতিথির বক্তব্য রাখেন গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকারের কৃষি মন্ত্রণালয় এর অতিরিক্ত সচিব (সম্প্রসারণ উইং) জনাব মো. মোশারফ হোসেন। প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি বলেন, আমাদের অর্থনীতির মূল চালিকা শক্তি হল কৃষি। মোট কর্মসংস্থানের প্রায় দুই তৃতীয়াংশ প্রত্যক্ষ ও পরোক্ষভাবে এর উপর নির্ভরশীল। তাই একবিংশ শতাব্দির চ্যালেঞ্জ মোকাবেলায় কৃষিভিত্তিক উন্নয়নের মাধ্যমেই আমাদেরকে এগিয়ে যেতে হবে। জৈব কৃষির প্রচলন আদি যুগ থেকেই। বর্তমানে প্রয়োজন সময়োপযোগী ও টেকসই জৈব কৃষি। কৃষি পণ্যের রপ্তানিতে সকল বাধাঁ ডিঙ্গিয়ে বিশ্ব বাজারে নিজেদের অবস্থান সুদৃঢ় করতে হবে। এজন্য আমাদের দরকার যুগোপযোগী কৃষিনীতি এবং জাতীয় জৈব কৃষিনীতি প্রণয়ন। উৎপাদন ঠিক রেখে জৈব কৃষির এই পদ্ধতিকে ব্যাপকভাবে সম্প্রসারিত করতে হবে। এভাবেই আমরা সুষম খাদ্য এবং নিরাপদ খাদ্য পেতে পারি। জৈব কৃষি ও নিরাপদ খাদ্য ওতপ্রোতভাবে জড়িত।

 

উক্ত সেমিনারে বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন ড. ভাগ্য রানী বণিক, নির্বাহী চেয়ারম্যান, বাংলাদেশ কৃষি গবেষণা কাউন্সিল। স্বাগত বক্তব্য রাখেন বাংলাদেশ কৃষি গবেষণা কাউন্সিলের সদস্য পরিচালক (শস্য) ড. মো. আজিজ জিলানী চৌধুরী, জাতীয় জৈব কৃষি নীতি-২০১৬ : প্রত্যাশা ও ভবিষ্যত পরিকল্পনা বিষয়ে মূল প্রবন্ধ উপস্থাপন করেন বিএআরআই এর ঊর্ধ্বতন বৈজ্ঞানিক কর্মকর্তা ড. মো. খোরশেদ আলম।

 

জাতীয় জৈব কৃষি নীতি-২০১৬ : প্রত্যাশা ও ভবিষ্যত পরিকল্পনা বিষয়ে মূল আলোচনা করেন কৃষি গবেষণা ফাউন্ডেশন এর নির্বাহী পরিচালক ড. ওয়ায়েস কবীর এবং ড. মো. জয়নুল আবেদীন, প্রাক্তন ইরি প্রতিনিধি, বাংলাদেশ।

 

সেমিনারে ন্যাশনাল এগ্রিকালাচারাল রিসার্স সিস্টেম (নার্স) এর সকল গবেষণা প্রতিষ্ঠানের সংস্থা প্রধান ও সংশ্লিষ্ট বিজ্ঞানীগণ, কৃষি মন্ত্রণালয়, কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তর, কৃষি তথ্য সার্ভিস, পরিকল্পনা কমিশন, কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষকবৃন্দ, এনজিও প্রতিনিধি, কৃষক প্রতিনিধি, অর্গানিক রেস্টুরেন্ট, সুপার সপ এবং হর্টেক্স ফাউন্ডেশনসহ প্রায় ১০০ জন প্রতিনিধি উপস্থিত ছিলেন।