Wellcome to National Portal
কৃষি তথ্য সার্ভিস (এআইএস) গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকার
Text size A A A
Color C C C C

সর্ব-শেষ হাল-নাগাদ: ১৯ এপ্রিল ২০১৮

বান্দরবানে ‘পাহাড় অঞ্চলে নেরিকাসহ অন্যান্য উন্নত আউশ ধানের জাতের গ্রহনযোগ্যতা ও লাভজনকতা নির্ধারণ’ শীর্ষক কর্মশালা অনুষ্ঠিত


প্রকাশন তারিখ : 2018-04-08

বাংলাদেশ ধান গবেষণা ইনস্টিটিউটের আয়োজনে ও কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের সহযোগিতায় বান্দারবান জেলা প্রশাসকের সম্মেলন কক্ষে দিনব্যাপি ‘পাহাড় অঞ্চলে নেরিকাসহ অন্যান্য উন্নত আউশ ধানের জাতের গ্রহনযোগ্যতা ও লাভজনকতা নির্ধারণ’ শীর্ষক কর্মশালা অনুষ্ঠিত হয়। বাংলাদেশ ধান গবেষণা ইনস্টিটিউট এর মহাপরিচালক ড. মো: শাহজাহান কবীর এর সভাপতিত্বে কর্মশালায় প্রধান অতিথি হিসাবে উপস্থিত ছিলেন গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকারের কৃষি মন্ত্রণালয়ের সিনিয়র সচিব মোহাম্মদ মঈনউদ্দীন আবদুল্লাহ। কর্মশালায় বিশেষ অতিথি হিসাবে উপস্থিত ছিলেন কৃষি মন্ত্রণালয়ের অতিরিক্ত সচিব (পিপিসি) মোহাম্মদ নজমুল ইসলাম, কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের মহাপরিচালক মোহাম্মদ মহসীন, তুলা উন্নয়ন বোর্ডের নির্বাহী পরিচালক ড. মো: ফরিদ উদ্দিন, বান্দারবান পার্বত্য জেলার জেলা প্রশাসক মো. আসলাম হোসেন, বান্দারবান পার্বত্য জেলার পুলিশ সুপার মোহাম্মদ জাকির হোসেন মজুমদার। কর্মশালার উদ্বোধনী পর্বে সূচনা বক্তব্য রাখেন জেলা প্রশাসক মো: আসলাম হোসেন। টেকনিক্যাল সেশনে বাংলাদেশ ধান গবেষণা ইনস্টিটিউট এর পক্ষ থেকে বিষয় ভিত্তিক পাওয়ার পয়েন্ট উপস্থাপনা করা হয়। এতে বলা হয় পার্বত্য চট্টগ্রাম অঞ্চল আয়োতনে দেশের মোট আয়োতনের ১০ ভাগ হলেও দেশের চাল উৎপাদনে এই অঞ্চলের অবদান ১ শতাংশের কম। তাই পার্বত্য চট্টগ্রাম অঞ্চলের জন্য উপযোগি উচ্চ ফলনশীল ধানের জাত ও চাষাবাদ প্রযুক্তি উন্নয়নে বিশেষ কর্মসূচি গ্রহন ও বাস্তবায়ন একান্ত অপরিহার্য। কর্মশালায় কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের পক্ষে এ বিষয়ে উপস্থাপনা করেন রাঙ্গামাটি অঞ্চলের অতিরিক্ত পরিচালক কৃষিবিদ প্রনব ভট্টাচার্য্য। তিনি রাঙ্গামাটি অঞ্চলের বর্তমান ফসল বিন্যাস ভিত্তিক ফসল আবাদ পরিস্থিতি তুলে ধরেন এবং খরিপ-১ মৌসুমে আউশ ধান চাষে উচ্চ ফলনশীল নেরিকা ধানের আওতা বাড়ানোর উপর গুরুত্ব আরোপ করেন। বিশেষ অতিথির বক্তব্যে কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের মহাপরিচালক মোহাম্মদ মহসীন বলেন বোরো ধান চাষে সেচের পানি হিসাবে ভূগর্ভস্থ পানি ব্যাহারের ফলে ভূগর্ভস্থ পানির স্তর দিন দিন নিচে নেমে যাচ্ছে। সেজন্য বৃষ্টি নির্ভর আউশ ধান চাষ বাড়ানোর জন্য কৃষকদের বিভিন্ন প্রণদনা ও পরামর্শ প্রদান করা হচ্ছে। তিনি পাহাড় অঞ্চলে নেরিকাসহ অন্যান্য উন্নত আউশ ধানের জাত কৃষকদের মাঝে দ্রুত গ্রহনযোগ্য করার ব্যপারে কৃষি সম্প্রসারণ কর্মীদের পাশাপাশি সংশ্লিষ্ট সকলের সমন্বিত প্রয়াসের উপর গুরুত্ব আরোপ করেন। কৃষি মন্ত্রনালয়ের অতিরিক্ত সচিব (পিপিসি) মোহাম্মদ নজমুল ইসলাম বলেন কৃষির সার্বিক উন্নয়নে বর্তমান সরকারের বিভিন্ন বাস্তবমুখী পদক্ষেপের কারনে বাংলাদেশের কৃষি বর্তমান বিশ্বের নিকট একটি মডেল। ক্রমবর্ধমান জনসংখ্যার ক্রমবর্ধমান খাদ্য চাহিদা মেটানোর চ্যালেঞ্জ মোকাবেলায় প্রচলিত কৃষিকে লাগসই প্রযুক্তি নির্ভর কৃষিতে পরিনত করতে হবে। সেজন্য খাদ্য উৎপাদনে পিছিয়ে পড়া এলাকার খাদ্য উৎপাদন বৃদ্ধি ও পুষ্টি চাহিদা পুরনের জন্য বর্তমান সরকার বিভিন্ন কার্যক্রম বাস্তবায়নের উপর জোর দিয়েছে। প্রধান অতিথির বক্তব্যে সিনিয়র সচিব মোহাম্মদ মঈনউদ্দীন আবদুল্লাহ্ পার্বত্য অঞ্চলে খাদ্য নিরাপত্তা নিশ্চিতকল্পে নেরিকা ও এই এলাকার জন্য উপযোগী অন্যান্য আউশ ধানের আবাদ বাড়ানোর উপর গুরুত্ব আরোপ করেন। তিনি বলেন জুম চাষ এই এলাকার ঐতিহ্যবাহী চাষ পদ্ধতি হলেও জুমে ধান সহ অন্যান্য ফসলের উৎপাদন কম। পাহাড়ের সমতলে ও ঢালে স্বল্প পানি নির্ভর খরা সহনশীল নেরিকা জাতের ধান চাষের প্রচুর সম্ভাবনা রয়েছে। তিনি কৃষকদের উদ্বুদ্ধ করে প্রচলিত জুম চাষের স্থলে উচ্চ ফলনশীল জাত নির্ভর ফসল চাষ প্রবর্তনের জন্য সংশ্লিষ্ট সকলকে নির্দেশনা প্রদান করেন। এছাড়া কর্মশালায় আগত কৃষক, উন্নয়নকর্মী, মিডিয়া ব্যক্তিত্ব, গবেষক ও সম্প্রসারণ কর্মীগণ পার্বত্য এলাকায় উচ্চফলনশীল আউশ ধান চাষ বাড়ানোর ব্যপারে তাদের মতামত ব্যক্ত করেন।             

 


COVID19 Movement Pass Online Police Clearance BD Police Help line Expatriate Cell Opinion or Complaint NIS Bangladesh Police Hot Line Number Right to Information PIMS Police Cyber Support for Women BPWN Annual Training Workshop Achievement & Success PHQ Invitation Card
Press Release Recruitment Information Procurement / Tender Notice Legal Instrument Innovation Corner Detective Magazine Bangladesh Football Club Diabetes-Covid19 Exam Results Accident Info Important Forms

Apps

icon icon icon icon icon icon